Sunday, June 7, 2015

Being noble rich is nobler than being wise without money!

NOTHING IS BAD WITH MONEY, EVERYTHING BAD WE CREATED THROUGH THE MONEY!!!
  #‎Familipreneurship assumes we could easily save 10-20% from the money we spent today without compromising/sacrificing the products or services we got from the buying if we were smart enough to bargain. Money could be used for buying to add value or spending to meet necessity! The most valuable knowledge ever could be acquired on earth is how to deal with money which differentiates us into different classes! 
The most part of our knowledge and thinking patterns are built at home which constructs the rest of our life! ��Our first learning at home should be how to use money with the notion that money can do good! Being noble rich is nobler than being wise without money! Poverty is a state of mind not a physical condition! We are poor because we are conditioned to think to be remained poor! We desire poorness by glorifying it. Glorifying poverty is a pragmatic virus on the human mind and communism/socialism unknowingly approved the virus as a legal program with the illusion of salvation, which is one of the major causes of our poor state of mind that ultimately made us poor! We hate money but desire/love to have the money; this is the biggest paradox of economic humanity!

#Familipreneurship(c)

দরিদ্র ছাত্র দিয়ে কোনো দেশ ধনী হয় না!

বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ পৃথিবীর দরিদ্রতম ছাত্রদের সমাজ! 
প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো তো দূরে থাক, আমাদের নৈতিকতায় ছাত্রদের কিছু টিউশানি জাতীয় কর্ম ছাড়া অন্য কোন ভাবে অর্থ উপার্জন অভিভাবক সহ সকলেই নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখে।ছাত্ররা কেবল লেখা পড়া ও স্বেচ্ছা সেবার কাজ করবে এমনটাই সামষ্টিক প্রত্যাশা। বিশেষ করে কোন ব্যবসায় সংশ্লিষ্ট হওয়াটা সবাই খুব বাঁকা চোখে দেখে। ছাত্রদের হাতে ‘বেশী টাকা’ দেওয়া বা যাওয়া বা থাকা আমাদের সামাজিক সংস্কারে ক্ষতিকর গণ্য করা হয়। অনেক ‘কঠোর’ অভিভাবক তো তাদের সন্তানদের মঙ্গলের জন্য কষ্ট করে হলেও নিজেই সব কিছু কিনে দেন, এমনকি স্কুলের পাওয়ানাসহ।
অর্থই অনর্থের মূলে আর দরিদ্র জীবন মহৎ জীবন এমন নৈতিকতার আচ্ছন্নতায় সামর্থ্য নির্বিশেষে সন্তানদের দারিদ্রের মধ্যে বড় করাটা গৌরবের এবং জীবনের দরকারি শিক্ষার অংশ মনে করা হয়। হাল আমলের অপভ্রংশ পার্ট টাইম ছাত্র আর ফুল টাইম ব্যবসায়ীদের কথা বাদ দিলে, বাংলাদেশের ছাত্র সমাজের যারা টিউশানি বা অন্য কোন ভাবে আয় করে তাদের সিংহ ভাগই আসলে পেটের দায়ে বাধ্য হয়ে করে যাদের ‘খরচ’ দেবার অভিভাবক না থাকায়। স্বাভাবিক জীবনের অংশ হিসেবে বিদ্যা অর্জন আর অর্থ উপার্জন বিপরীতার্থক! অভাবী হলেও ছাত্রদের খরচ অবিভাবকগন সম্প্রদান কারকে দিবেন এটাই রেওয়াজ। এই রেওয়াজে আর্থিক ভাবে ছাত্র সমাজ লাভবান হলেও অর্থনৈতিক ভাবে তারা ভীষণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ছাত্রদের ব্যালেন্স-সীট শূন্য বা তার কাছাকাছি থাকে সব সময়, তারচেয়েও খারাপ বিষয় এদের জীবনের আর্থিক টার্ন ওভার খুবই সীমিত। শ্রেণী হিসাবে বাংলাদেশের ছাত্র সমাজ পৃথিবীর দরিদ্রতম ছাত্রদের সমাজ!
#HealthyFamily
#MillionaireStudents 
#BillionairesCommunity 
#WealthyNation
#Familipreneurship

এখানে বেঁচে থাকাটাই মহাকাব্য!

কোন রকমে বেঁচেবর্তে থাকার জন্য একটা চাকরি বা কাজ পাওয়া আজকাল শুধু সোনার হরিণই নয়,রীতিমত যেন ইউরেনিয়ামের হরিণ। চারিদিকে হাহাকারশুধু নাই নাই আর নাই। লক্ষ মেধাবী তরুণ বেকার ঘুরে বেড়াচ্ছে কাজের অভাবেনীরবে ঝরে যাচ্ছে হাজারো সম্ভাবনা। স্বাধীনতার প্রায় চার দশক পেরলেও উৎকৃষ্ট মানের চাকর তৈরির লক্ষ্যে ব্রিটিশ আমলে যে শিক্ষা ব্যবস্থার শুরু তার গতরে লাগেনি আজো কোন মৌলিক পরিবর্তনের ছোঁয়া। লুণ্ঠন আর নির্যাতনের হাতিয়ার থেকে এখনো আমাদের রাষ্ট্র ব্যবস্থা কল্যাণ মুখী হয়ে উঠতে পারেনি। আমাদের রাষ্ট্র বা শিক্ষা কোন ব্যবস্থাই আমাদের সম্ভাবনাগুলোকে বিকশিত হবার জন্যে সহায়ক নয়। প্রাকৃতিকসামাজিক ও জ্ঞান সম্পদের উপর সম অধিকার মানব কুলের জন্মগত মানবাধিকার হলেও অল্প কিছু মানুষ বা শক্তি সব কিছু কুক্ষিগত করে রেখেছে নিজের করেযেন আর কারো কোন অধিকার নেই। মানুষের রক্ষা কবচ না হয়ে রাষ্ট্র যেন রাক্ষসদের পক্ষ নিয়েছে! আর এজন্য আমাদের রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে শিক্ষা ব্যবস্থাও সেভাবে সাজানো যাতে মানুষকে এই অদৃশ্য রাক্ষসরা অনায়াসেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা হয়তো ‘স্মার্ট চাকর’ তৈরি করতে পারেকিন্তু এমন মানুষ তৈরি করতে পারেনা যারা শিক্ষা জীবন শেষ করে কাজের জন্য অন্যের মুখাপেক্ষী হয়ে বসে থাকেনাচাকুরী না পেলেও তাদের শিক্ষা জীবন ব্যর্থ হয়ে যায়না। অথচ আজকের যে বেকার সন্তানটি পরিবারসমাজ ও দেশের বোঝাসামান্য সুযোগ পেলেই উল্টো সে নিজেই টানতে পারে পরিবারসমাজ বা রাষ্ট্রের বোঝা।
অল্প কিছু সাহসী মানুষই এর বিরুদ্ধ স্রোতের মুখে মাথা তুলে দাড়াতে পেরেছেদাঁড়াচ্ছে ও দাঁড়াবে। এই মানুষগুলোই আমাদের সভ্যতার প্রগতিকে নিত্য শক্তি যোগাচ্ছে সামনে এগিয়ে যাবার জন্য। এই শক্তি জোগানো মানুষগুলোই এন্টারপ্রেনর বা স্বউদ্যোক্তা। এরা চাকুরী বা কাজ খোঁজেনকাজ তৈরি করেনিজের জন্যেঅন্যের জন্যে আবার দেশের জন্যেও। বাদবাকিদের অধিকাংশই কোন রকমে বেঁচে থাকে পরিবার,সমাজ ও রাষ্ট্রের কৃপায় বা বোঝা হয়ে। এন্টারপ্রেনর জন্মায় নাজন্মে সৃষ্টি হয়তার পারিপার্শ্বিক অবস্থাই তাকে তৈরি করে। বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা এবং স্বল্পমধ্য বা দীর্ঘ মেয়াদী রাষ্ট্রীয় উন্নয়ন নীতি-কাঠামো এন্টারপ্রেনর সহায়ক হলে আমাদের বিশাল জনগোষ্ঠী অন্যের মুনাফা সৃষ্টির হাতিয়ার না হয়ে প্রকৃতপক্ষেই মানবসম্পদে পরিণত হবে । আমাদের স্বাভাবিক জীবনধারায় একটা বয়স পর্যন্ত কেউ জিজ্ঞাসা করেনা সে কি করেকিন্তু বয়স বাড়ার সাথে সাথে চারিদিকের জিজ্ঞাসা ও মাথায় দু: চিন্তা দুটোই বেড়ে যায়। একটা কিছু করতে হবেকিছু একটা করা দরকার! এমন টানাপোড়ন এর সময় শিক্ষিত-অশিক্ষিত সবার জীবনেই আসে। যারা সোনার চামচ হাতে-মুখে-পকেটে বা ব্যাংকে নিয়ে জন্মায় তাদের কথা আলাদা। নিকট অতীতেও আমাদের পুরব পুরুষদের পেশা নিয়ে চিন্তা করতে হয়নিউত্তরাধিকার সূত্রে কৃষকের ছেলে কৃষককামারের ছেলে কামার তেমনিভাবে সুতার-মজুরদের ছেলেরাও পিতার হাল ধরত। কৈশোরে প্রকৃতির হাতে জীবন যুদ্ধের কৌশল রপ্ত করে কমে প্রবেশের জন্য এখন দরকার কেবল একজন কিশোরী বধূব্যস হয়ে গেল ছেলে সংসারী! জিবনযুদ্ধের ময়দানে আরেকজন সৈনিক বাড়ল। প্রকৃতির মতই সরল জীবনের পর্যায়গুলো। কিন্তু হাল আমলে আমাদের সনাতনী পেশাগুলো আমাদের প্রয়োজনের তুলনায় যথেষ্ট নয়কেবলমাত্র প্রাকৃতিক সম্পদ নির্ভর জীবন ব্যবস্থা আমাদের লালন করতে দৃশ্যত অক্ষম হলে এবং অপরদিকে বাজার অর্থনীতির পরিকল্পিত ও ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনে শুরু হয় পেটের টানে ঘর ছাড়ামানুষ নিজের এলাকা ছেড়ে দূর থেকে দূরতম স্থানে চালিয়েছে দুঃস্বাহসি অভিযাননিজের জীবন দিয়ে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য রেখে গেছে তাদের আহরিতই সম্পদ ও জ্ঞান যার ফলাফল আজকের এই সুন্দর পৃথিবী।
এই যে “এখনো কিছু করিনা” পর্যায় থেকে “এখন কিছু করি” এই পর্যায়ে রূপান্তরের পরিবেশ ও শর্তাবলী তৈরির দায়িত্ব রাষ্ট্রের। কিন্তু নির্মম সত্য হচ্ছে স্বাধীন ভাবে নিজস্ব সম্ভাবনা বিকাশের প্রাতিষ্ঠানিক ও আর্থসামাজিক পরি-কাঠামো কোনটাই বিদ্যমান না থাকায় আমরা শেষ পর্যন্ত যা কিছুই করিনা কেন তা প্রায় সম্পূর্ণটাই ‘চান্স’ বা সুযোগ নির্ভর। নিজের চাওয়া বা পরিকল্পনা মাফিক চাকরি বা কাজ খুব কম মানুষের কপালেই জোটে। আমাদের রাষ্ট্রীয় নীতি-কাঠামো বা আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে ‘এখনো কিছু করিনা’ পর্যায় থেকে ‘এখন কিছু করি’ পর্যায়ে রূপান্তরের জন্য মাঝখানে ‘এখন কিছু করব’ এই পর্যায়ে সংযোগের কোন প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো নেই। ফলে কেউ কিছু করতে চাইলেও তার সুযোগ খুবই কম,আমাদের কর্মজীবনে প্রবেশের পথ নির্মমবন্ধুর ও প্রকৃতি বা ‘চান্স’ নির্ভর। কিন্তু যারা যে কাজে দক্ষ বা যে কাজে যে আনন্দ পায় সেই কাজ যদি প্রচলিত আইনের সাথে সংঘাতপূর্ন না হয় তবে তা করার অধিকার আমাদের অন্যতম মৌলিক অধিকার-জীবনের প্রতি অধিকার, মর্যাদার সাথে বেচে থাকার অধিকার যা মহান সংবিধানের ১১ অনুচ্ছেদ দ্বারা সুরক্ষিত আছে (“প্রজাতন্ত্র হইবে একটি গণতন্ত্রযেখানে মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতার নিশ্চয়তা থাকিবেমানব সত্ত্বার মর্যাদা ও মূল্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিশ্চিত হইবে”)। এজন্য প্রয়োজনীয় সকল শর্তাবলী নিশ্চিত করণ ও তদনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণে রাষ্ট্র দায় বদ্ধ।

You may like:

Unlock your potentials “Be your own BOSS”!

Do what you enjoy to Dream>Plan>Change

 Dare to Dream;
 Exploring potentialities;
 Discovering opportunities;
 Believing own power;
 Make dream a reality.

 TRY it, KNOW it
Explore yourself
 SWOT analysis
 [Maximize] Strength
 [Minimize] Weakness
 [Optimize] Opportunity
 [Overcome] Threat

Set the GOAL
 Expectations
 Limitation
O <<Why you>>
 Tuning/fine tuning

 Make PLAN
O <<Start action>>
 Interpret
 Innovate
O <<Make change>>
 Be what you are!
Would you please have a look and share your thoughts on:
  1. "#Familipreneurship: A comprehensive approach of Entrepreneurship"
#FAMILIPRENEURSHIP means the individual and collective power of the family members to combine and utilize personal and family capitals (Financial, Human, Physical, Social, Knowledge, Cultural and Intangible capitals) through their bondages, bridges, and linkages to transform scattered resources into performing capitals to maximize wealth. #Familipreneurship denotes the entrepreneurship of a family as an entrepreneurial unit; it's a way of life to transform a family itself into an income generating unit…...” More onhttps://www.linkedin.com/pulse/20140611195215-120595756-familipreneurship-a-comprehensive-approach-of-entrepreneurship
  1. "Overview of Family Based Capitalization (FBC)"
Family Based Capitalization (FBC) is a (proposed) program for restoring family as a changing agent towards an entrepreneurial society through promotingFamilipreneurship. Familipreneurship is an interactive and evolving tool, which capacitates a family to utilize their individual and collective scattered capitals (Financial capital, Human capital, Physical capital, Social capital, Knowledge capital, Cultural capital, Intangible capital, and natural capital) as performing capitals to optimize wealth. Internal relationships (bonding), relations with other communities (bridging) and relations with their natural and institutional environment (linkage) are the largest social capital of humanity, which remains mostly unused, even undetected. Familipreneurship unfolds the opportunities to utilize social capitals through the matrix relationships of individuals and family with society, nation, and the world. Utilization of social capitals accelerate the process of wealth optimization through maximizing performing capitals by accumulating scattered, unused and undetected resources and pave the ways for shaping the future towards an entrepreneurial planet. More on https://www.linkedin.com/pulse/20140611200419-120595756-family-based-capitalization-fbc